27 February, 2014

পরী ও মানব

হঠাৎ করেই ঘুম ভেঙ্গে গেল আমার , বিছানাতে শুয়ে শুয়েই বুঝতে চেষ্টা করতে লাগলাম ঘুম কেন ভাঙ্গল? সারা ঘর একটি মিষ্টি আলোতে আলোকিত । ঐ আলোতেই ঘড়ি দেখলাম । রাত তিনটা , এই সময়ে কেন ঘুম ভাঙ্গবে ? এক মিনিট , আলো কোথা থেকে আসে? ঘুমানোর সময় আমি সব সময় পরদা টেনে ঘুমাই । আজো নিজে জানালার পরদা টেনে তারপর ঘুমিয়েছি । তাহলে আলো কোথা থেকে আসে ? আর ফুলের পাগল করা সুবাসটাই বা কোথা থেকে আসছে? বাসার আসে পাশে তো কোন ফুল গাছই নাই । তাহলে বিষয়টা কি ? এই সব সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে বিছানাই উঠে বসলাম । ওরে বাবা এইটা কি বসে আছে আমার পায়ের কাছে !! ও খোদা ওইটা দেখি আবার আমার দিকে আসছে......

চিৎকার দেওয়ার সময়ও পেলাম না তার আগেই ফিট ।
কতক্ষণ পরে চোখ মেললাম তা বলতে পারবো না । চোখ মেলতেই দেখি অপরুপ সুন্দর একটা মেয়ে আমার দিকে ঝুকে আছে । । নিশ্চয় আমি স্বপ্ন দেখছি ।এত সুন্দর মেয়ের দেখা স্বপ্নে ছাড়া আর কোথাও পাওয়া সম্ভব না। মিষ্টি আলোটা তার শরীর থেকেই আসছে।
‘’এই তুমি ঠিক আছো তো?’’ মেয়েটা আলতো করে আমার গাল ছুয়ে দিল । উফফ কি নরম তার হাতের স্পরশ । আরে এটা তো স্বপ্ন না its damn real……..
ভয়ে আবার চিৎকার করতে যাব ঠিক তখনি মেয়েটা আমার মুখ চেপে ধরল । ‘’এই চিৎকার করো না । চিৎকারে তোমার আব্বু আম্মু এসে পড়লে আমাকে চলে যেতে হবে । অনেক দূর থেকে এসেছি তোমাকে দেখবার জন্য আর একটু থাকি তারপর চলে যাব । ভয় পেও না তোমার কোন ক্ষতি করবো না আমি।‘’
মেয়েটার গলার স্বর অনেক মিষ্টি ।
এতো মিষ্টি গলা শোনার পর কারো মনে ভয়ের রেশ থাকতে পারে না । আমারো ভয় কিছুটা কাটল। একটু ধাতস্থ হয়ে জিঙ্গেশ করলাম কে তুমি?
কে আমি ভাবতে পারো আমি তোমার খুব কাছের বা সবচেয়ে আপন জন । বলতে পারো আমি তোমার খুব কাছের কেউ। আমি কথা শুনে পুরো ধাঁধাঁতে পড়ে গেলাম ।
একেতো এতো রাতে একটা সেই রকম সুন্দরী মেয়ে আমার বিছানায় আবার আমার পাশে কেমনে আসলো তাই বুঝতে পারছি না তের উপর তার কথার কোন আগা মাথাও পাচ্ছিনা।
অনেকটা আবাল বেকুবের মতই রইলাম তার দিকে । আমাকে এমন করে তাকিয়ে থাকতে দেখে একটু লাজুক হাসির ঝলকানি দেখলাম স্বচোখে।

তুমি আজীবন গাঁধাই থাকবে বলে আবারো সেই মিষ্টি পাগল করা হাসি । তারপরোও একেতো আমার ঘরে না বলে প্রবেশ  তার উপর আমাকে গাধা বলে। মেজাজ একটু খারাপ হল।
কে তুমি আর আমার ঘরে ঢুকলে কিভাবে? চড়াগলায়
ও বাব্বা , মহাশয় দেখি রাগ করেছেন! থাক বাবা আর রাগ করা লাগবে না । আমি নিলীকা ।

ঢুকলে কিভাবে?
কেন জানালা দিয়ে
মানে !!!! পাঁচতলার?
জানালা দিয়ে কিভাবে ঢুকলে তুমি?
পরীদের পক্ষে সব সম্ভব

পরী!!! ওরে বাবা বলে কি ! আমার আবারো ফিট হবার যোগাড় ।
আরে আরে, আবার ফিট হবে নাকি? দয়া করে ভয় পেও না।
ভেবে পেলাম না একটা পরী কেন আসবে আমার কাছে । ছোট বেলায় নানা নানি, দাদা দাদির মুখে চাপা মারা পরীদের গল্প শুনেছি।
ভয়ে হোক আর মজায় হোক শুনতে শুনতে ঘুমাতাম । বাস্তবে পরী আছে কে জানত। জিঙ্গেশ করলাম কেন এসেছ এখানে?
তোমায় দেখতে
আমাকে দেখতে মানে?
নিলীকা কথার জবাব দিল না । মিনিট কয়েকের নীরাবতা । তারপর নিলীকা বলতে লাগলো মনে আছে যেবার তুমি সাইকেল থেকে পড়ে গিয়ে হাত ভাঙ্গলে, খুব বেথা ছিল হয়তো তাই খুব কেঁদেছিলে তুমি। আমিও কেঁদেছিলাম তখন তোমার জন্য । আবার যে দিন ঐ যে কি পরীক্ষায় এ প্লাস পেলে সেই দিনও কেঁদেছিলাম তোমার খুশিতে

একে তো মায়াবিনী নীলপরী চোখ সরাতে পারছি না । তারপরো এই পরীটা এই সব কি বলে ??
প্রেম ভালোবাসাবাসির কেস নাতো আবার?
কি বলব বুঝতে না পেরে চুপ করে রিলাম । মৌনতা ছাড়া আর কি বা থাকবে তখন। নিলীকা বলতে লাগলো , যেদিন জেরিনের হাত প্রথম ধরলে সে দিনও কেঁদেছিলাম। জেরিনের হাতের বদলে তুমি আমার হাত কেন ধরলেনা সে জন্য।
একটু বিরতি নিয়ে আবার বলতে শুরু করলো, মনে প্রানে চাইতাম ও তোমাকে ছেড়ে চলে যাক। তুমি শুধুই আনার । কিন্তু ও যেদিন তোমাকে ছেড়ে চলে গেল কি কান্নাটাই না তুমি করলে । নিজেকে বড় স্বারথপর মনে হচ্ছিল সেদিন । ভাবছিলাম আমার জন্য হয়তো জেরিন চলে গেল তোমায় ছেড়ে । খুব অপরাধী মনে হচ্ছিল নিজের কাছে নিজেকে ।
জেরিন চলে গেছে নিজের জন্যি। তার জন্য তুমি কষ্ট পেতে যাও কেন? তুমি কষ্টে আছো দেখলে বা বুঝলে আমি কিভাবে কষ্টনা পাই বল?
আমি যে তোমাকে ভালবাসি
বাহ! বাব্বা এতো দেখি সত্যিই লাভ কেইস।
তুমি অনেক নিষ্ঠুর নীলিকা বলল।
তা আবার কেন? আমি আবার কি করলাম?
আমি রোজ কতদূর থেকে আসি তোমায় দেখতে কিন্তু যদি একটা দিনও তোমার ঘুমটা ভাঙ্গত।
ঘুম ভাঙ্গালেই তো পারতে।
আমি জানি ঘুম তোমার অনেক প্রিয়। তাই কখনো ইচ্ছা হয়নি আমার প্রিয় মানুষটার প্রিয় জিনিস নষ্ট করতে। তোমার মাথার কাছে বসে হাত বুলিয়ে দেই অপেক্ষা করি তোমার ঘুম ভাঙ্গার। কিন্তু ভাঙ্গে না ।
চুলে হাত বুলিয়ে দাও? রোজ যে আমি স্বপ্নে দেখি একটা মেয়ে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে ওটা স্বপ্ন নয় সত্যি। তাইতো বলি তোমার মুখ এতো পরিচিত কেন লাগছে।
হঠাৎ একটা কথা মনে পড়তেই আমি চমকে উঠলাম । এইতো স্বপ্নে সেদিন দেখলাম একটা মেয়ে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে । সেই স্বপ্নে তো মেয়েটার সাথে আমি সব করেছি। ঐটাও কি বাস্তব? বাস্তব হবার সম্ভাবনাটা বেশি । কারণ ঐদিন ঘুম ভাঙ্গার পর দেখি আমি একখানে আর আমার প্যান্ট একখানে । ভাগ্যিস আমার রুমের দরজা লাগানো থাকে নয়তো ইজ্জতের উপর দিয়ে ট্রেন যেত সেদিন।

নীলিকার হাতের ছোঁয়ায় চিন্তার জগৎ থেকে নেমে এলাম বাস্তবে । নীলিকা পরম ভালবাসায় জড়িয়ে ধরে আছে আমার হাত । আস্তে আস্তে আরো ঘনিস্ট হয়ে এল সে কবে থেকে স্বপ্নে দেখছি দুজনে এভাবে একসাথে চাঁদের আলোতে বসে থাকবো । ভাগ করে নেব দুজনের সব কিছু আজ তার কিছুটা পূর্ণ হল। আচ্ছা সেদিন যে ঐ মেয়েটার সাথে ইয়ে মানে সেদিনের স্বপ্নের মেয়েটা তুমি ছিলে নাকি? প্রশ্ন করলাম নীলিকাকে
নীলিকা মুচকি হেসে আমার ঘাড়ে মাথা রাখল বলল,সেদিন আমায় তুমি খুব আদর করেছিলে।
নীলিকার শরীর থেকে আসা ফুলের মাতাল গন্ধটা আরো তীব্র হচ্ছে। নীলিকা ঘাড় থেকে কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিস্ফিস করে বলল আজ আমি তোমায় আদর করব সোনা।
নীলিকা আলতো করে আমার কানে ফূদিল । সে এক অন্য রকম অনুভূতি। আস্তে করে তার উষ্ণ ঠোট জোড়া ছোঁয়াল আমার কানের লতিতে। ছোট একটা চুমু খেল তারপর তার মুখ নামিয়ে আনল গলার পাশে জিহবা ছোঁয়াল ওখানে .........
উফফ ...... মেয়েটা কি করছে এইসব! চুমু খেতে খেতে নেমে এল স্কন্ধ সন্ধিতে হাল্কা হাল্কা লাভ বাইটস এ ভরিয়ে দিতে থাকল । আমি আর পারছিলাম না নিজেকে ধরে রাখতে ।
অনেক হয়েছে আর না টান দিয়ে তাকে নিয়ে এলাম মুখের কাছে । ঠোট নামিয়ে দিলাম নীলিকার ঠোটে । কি উষ্ণ ! কি মিষ্টি ! এমন ঠোট পেলে সারা জীবন চোষ যায় । নীলিকাও সাড়া দিল চুমুতে আস্তে করে তার জিহবা ঠেলে দিল আমার মুখের ভেতরে । মুখের ভেতর নিয়ে আলতো চাপ দিতে দিতে চুসতে লাগলাম তার সুস্বাদু জিবটা । কতক্ষন এভাবে ছিলাম বলতে পারবো না । পুরোপুরি হারিয়ে গিয়েছিলাম তার মাঝে । নীলিকা নিজেই ঠোট ছাড়িয়ে নিল। চুমু খেল আমার নাকের ডগাতে । নীলিকার গায়ের সুবাস যেন আমাকে পুরোই পাগল করে তুলছে বিছানায় শুইয়ে দিলাম তাকে। মুখ ঘসতে লাগলাম গলাতে । চুমু আর লাভবাইটে ভর‍্যে দিলাম তার ঘাড়।
সোনা এমন পাগল করে তুলোনা আমায় ... নীলিকা যেন কাতরে উঠল।
আমি নিজেই যে পাগল হয়ে গেছি কি করে বোযায় ।
সাদা শাড়ি পরে আছে নীলিকা । টান দিয়ে আচল ফেলে দিলাম । সাদা ব্লাউজে আঁচল বিহীন বুকটা দেখতে বেশ লাগল। মুখ নামিয়ে আনলাম বুকে এইখানকার সুবাসটা আরো মাতাল করা। পাগলের মত মুখ ঘসতে লাগলাম তার বুকে। ব্লাউজের উপরেই কামড় দিতে লাগলাম । একটা সময় ব্লাউজ খুলে ফেললাম। সাদা ধব ধবে নিটোল স্তন যুগল আমার চোখের সামনে আসল। এত সুন্দর স্তন পৃথিবীর আর কারো আছে কিনা আমার জানা নেই। স্তনের বোটা দূটো শক্ত হয়ে আছে । মসৃ সুউন্নত স্তন দুইটা আমার সামনে উন্মুক্ত কিছু না ভেবে মুখে পুরে নিলাম বাম স্তনের বোটা। ইষৎ গোলাপী নিপলের উপর জিহবা চালাতে লাগলাম। নীলিকার শরীর উত্তেজনায় সাপের মত মোচড়াতে লাগল। বাম স্তন চুসতে চুসতে ডান স্তনে হাত লাগালাম। স্তনের নিপেল হালকা রগড়ে দিয়ে স্তনটা চাপতে লাগলাম ।এইভাবে দুইটা স্তন চোসার পর মুখ নামিয়ে আনলাম নীলিকার মসৃণ আকর্ষণীয় পেটে । পেটে নাভির চারপাশে ফু দিতে থাকলাম । আর সি সাথে আঙ্গুলের স্পর্শ। নীলিকার পেটে যেন সিডার অথবা সুনামি বয়ে যেতে লাগল। সেই রকম ভাবে কেপে কেপে উঠতে লাগল তার পেট। জিহবার ডগাটা ছোয়ালাম তার নাভীতে । নীলিকার সারা শরীরে যেন বুদ্যুৎ বয়ে গেল। মুখ থেকে বের হয়ে আসল সুখ শিৎকার। জিহবাটা নাভীর ভেতরে যতটুকু ঢুকানো সম্ভব ঢুকালাম। তারপর নাভীর মাঝে নাড়াতে লাগলাম জিহবাটা ।
দয়া করো সোনা আর জ্বালীয়না আমায়। আর যে নিতে পারছিনা।
নীলিকা  আমার মাথাটা আরো নিচের দিকে ঠেলে দিতে থাকল । আমিও আর দেরি না করে শাড়ীর বাকি অংশ খুলে ফেললাম নীলিকার গা থেকে । অপরূপ সুন্দর মোলায়েম পা দুটা দেখলাম । তারপর যা দেখলাম তা ভাষায় বোঝাতে পারবো না । আমি যেন পাগল থেকে উন্মাদ হয়ে গেলাম তার এই সৌন্দর্য দেখে । আমি ওর তলপেটে চুমু খতে লাগলাম । মুখ নামিয়ে নিয়ে গেলাম মসৃ গোলাপী ভোদায় । হালকা ছোট ছোট বাল আছে নীলিকার যোনীতে , নাক ঘসলাম কিছুক্ষন। তারপর চুমু দিলাম আলতো করে । ভেবে ছিলাম গন্ধ থাকবে কিন্তু মাতাল করা সুগন্ধি যেন। তারপর চুসে নিতে লাগলাম অমৃত সেই ভোদার রস। ।
নীলিকা চিৎকার কর বলল, আর পারচায়না এবার এস অনেক হয়েছে সোনা
ও টেনে হিছড়ে আমার গায়ের গেঞ্জীটা খুলে দিল । আমাকে ধাক্কা দিয়ে খাটের উপর ফেলে আমার বুকে এলো পাতাড় চ্যমু দিতে লাগল আর একটা হাত পাজামার ভেতর ধুকিয়ে দিয়ে আমার তেতে থাকা ধনটা নাড়তে লাগল। এক পর্যায়ে সে আমার পাজামা খুলে আমার তেতে থাকা ধনটা মুক্ত করল। কিছুক্ষন হাত বুলিয়ে আর নাড়াচাড়া করে মুখে পুরে নিল সেটা । আমি যা ভাবিনি । ধনের মুন্ডিতে জিহবা দিয়ে খেলা করতে লাগল । তারপর চুসতে শুরু করলআমি আর বীর্য ধরে রাখতে পারবো না তাই টাণ দিয়ে ধন ওর মুখ থেকে বের করে নিলাম।
নীলিকাকে আবার নিচে নামিয়ে মুখ দিলাম তার ঘাড়ে ঘাড়ে চুমু খেতে খেতেই ধণ্টা  তার গুদের উপর সেট করলাম । তারপর আস্তে আস্তে চাপ দিলাম ঢুকাতে একটু বেগ পেতে হল । ধন্টা ভেতরে যাবার সময় নীলিকার ক্লিটে ঘসা খেল । নীলিকার দেহে বয়ে গেল চরম কাম শিহরন। তার গুদটা যেন আমার ধঙ্কে কামড়ে ধরে আছে। ভেতরটা খুবই আরাম দায়ক উষ্ণ। আস্তে আস্তে তার গুদে ধন চালাতে লাগলাম ঘাড়ে চুমু আস্তে আস্তে কামড়ে পরিণত হতে থাকল । হাতও নীলিকার স্তন যুগলকে মর্দন করে চলল ।
চাপ যেন একটু বেশী জোরে দিচ্ছিলাম , আর সেই সাথে গুদে ধন চালাতে লাগলাম ।
নীলিকা বলতে থাকল,
সোনা তোমার আদরের কাঙ্গাল সেই কবে থেকে । এত দিনের সব পাওনা তুমি আজ শোধ করে দিলে ......ইসসসস......... আর ......হুম ......
আর একটু ...... জোরে করো সোনা......আআআআ......
এভাবে......।ওহহ হহহ.........আহহহহহ...... থেমো না ......

তোমার আদরে আ......জ
আমি ম...।রে যেতে চাই.........করো সোনা আমি শুধুই তোমার

নীলিকার কাম পূর্ন কথা শুনে আমার থাপানোর গতি বেড়ে গেল । ঐ দিকে হাতের মধ্যে দলিত মলিত হচ্ছে নীলিকার স্তন গুলো। নীলিকার সুখ শিৎকারও ক্রমে বেড়ে যাচ্ছে।
ওওওওওওও.........হহহহহহহ.........আআআআআআআ
ভয় হল কখন বাবা মা চলে আসে ।
কিন্তু বাবা মা আসলেও থামতে পারবো না ।

নীলিকা চিৎকার দিয়ে বলল,আমার ...হচ্ছে  সোনা ......হহহহহ
এই প্রথম কোন মেয়ের জল আমার বীর্যের একসাথে হল।। সমস্ত বীর্য নীলিকার গুদে মাঝে ঢেলে দিলাম ।
নীলিকার বুকের উপর শুয়ে চুমু দিলাম ওর মুখে । ও আমার চুলে হাত বুলাতে লাগল।
এত দিনের স ব আদর সুদে আসলে আজ বুঝে পেলাম ।
আচ্ছা কোন যে প্রপ্টেকশান নেই নি যদি বাচ্চা হয়?
ভয় নেই জনাব আমরা পরীরা নিজেদের ইচ্ছাতে নিয়ন্ত্রন করি। ইচ্ছা না করলে আজীবনেও বাচ্চা হবে না। তুমি খামাখা চিন্তা করে না।

নীলিকা আমাকে বুকে টেনে নিল যে বুকে আছে আমার জন্য সীমাহীন ভালবাসা।
দুজনে এভাবেই শুয়ে ছিলাম । সকালে ঘুম ভেঙ্গে দেখি ঘরটা দারুন সাজানো গোছানো ।
মনে পড়ল রাতের সুখ সৃতি .........

নীলিকা আমিও যে তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি নিজেই বুঝিনি.........



0 comments:

Post a Comment